হাঁসের মাংস কার না ভালো লাগে আর তা যদি হয় চন্দ্র ভ্রমণের সাথে তো কথাই নেই,হ্যাঁ চন্দ্র ভ্রমণ দিচ্ছে আকর্ষণীয় অফার মাত্র ৪৯৯ টাকায় পাচ্ছেন হাঁসের মাংস ও চারটি চাপটি, দুইটি চিতই পিঠা ও হাফ লিটার মিনারেল ওয়াটার|ঢাকার প্রাণকেন্দ্র রামপুরা বনশ্রী প্রজেক্ট এর মেরাদিয়া বাজার সংলগ্ন চন্দ্র ভ্রমণ হাউজবোর্ড হাউস বোটে আছে আধুনিক মানসম্মত ও একটি এসি লাক্সারিয়াস কেবিন ও ছয়টি নন এসি সুইট রুম | সারা দিনের জন্য প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে ঘুরে আসুন বনশ্রী থেকে পুবাইল রিসোর্ট বা লাল মাটির পাহাড় | পথে মধ্যে আমরা দেখতে পাবো বাংলাদেশের গর্ব সেনাবাহিনীর জন্য নির্মিত জলসিড়ি প্রজেক্ট ও পূর্বাচল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম সাথে মেঠোগ্রাম তো থাকছেই | ১০ ঘন্টার রিলাক্স ট্যুরে আপনাকে এনে দিবে শান্তির প্রশান্তি ও ফ্রেশনেস| তাহলে আর দেরি না করে আজই বুকিং করুন বা যোগাযোগ করুন ০১৮৮০০৮৮২০০ অথবা ০১৮৮০০৮৮২১১ অথবা ০১৮৮০০৮৮২২২ অথবা অথবা ০১৮৮০০৮৮২৬৬ এই নাম্বারে ভিজিট করুন www .chondrovromon.com
জনপ্রতি ৯৯৯ টাকা, মিনিমাম ৩০ জন সর্বোচ্চ ৭০ জন | ৫০ জন এরপরে জনপ্রতি ৫00 টাকা |
চন্দ্র ভ্রমণ হাউজবোট কেন সেরা
১. আরামদায়ক বাসস্থান:
চন্দ্র ভ্রমণ হাউজবোটে থাকা আরামদায়ক এবং সজ্জিত। এতে পর্যটকদের জন্য সব ধরনের সুবিধা থাকে, যেমন শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, আধুনিক বাথরুম এবং স্বাচ্ছন্দ্যময় বিছানা।
২. সুস্বাদু খাবার:
হাউজবোটে সুস্বাদু এবং বহুমুখী খাবারের ব্যবস্থা থাকে। এখানকার রান্না স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক স্বাদের মিশ্রণ।
৩. ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা:
হাউজবোটে ব্যক্তিগতভাবে নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এতে ভিড়ভাট্টা না থাকায় মনোমুগ্ধকর পরিবেশে সময় কাটানো যায়।
৪. নিরাপত্তা:
চন্দ্র ভ্রমণ হাউজবোটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত। এতে পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা থাকে।
৫. বিনোদনের ব্যবস্থা:
হাউজবোটে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে, যেমন মাছ ধরা, নদীতে সাঁতার কাটা, এবং স্থানীয় সংস্কৃতির অনুষ্ঠান।
৬. দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন:
হাউজবোট থেকে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করা যায়। এতে নদীর পারের গ্রাম, মন্দির, এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলো ঘুরে দেখা যায়।
৭. পেশাদার গাইড:
হাউজবোটে পেশাদার গাইড থাকেন যারা নদী, এর ইতিহাস, এবং স্থানীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানান।
৮. পরিবেশবান্ধব:
চন্দ্র ভ্রমণ হাউজবোট পরিবেশবান্ধব এবং এতে নদীর পরিবেশের ক্ষতি হয় না। এতে নির্গমন কম এবং নদীর জীববৈচিত্র্যের উপর কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলে না।
৯. ফটোজেনিক স্থান:
চন্দ্র ভ্রমণ হাউজবোট থেকে নদীর বিভিন্ন ফটোজেনিক স্থান দেখা যায়। এটি ফটোগ্রাফি প্রেমীদের জন্য বিশেষ অভিজ্ঞতা।
১০. সৌন্দর্যের অভিজ্ঞতা:
হাউজবোট থেকে নদীর সৌন্দর্য সম্পূর্ণভাবে উপভোগ করা যায়। নদীর ধারের প্রাকৃতিক দৃশ্য, পাখির কিচিরমিচির, এবং পানির স্রোতের শব্দ মিলে এক অপূর্ব অভিজ্ঞতা তৈরি করে।
Leave a review